Al-Jamiatul Ahlia Darul Ulum Muinul Islam (আল্-জামিয়াতুল আহ্লিয়া দারুল উলূম মুঈনুল ইসলাম বা হাটহাজারী মাদ্রাসা)) popularly known as the Hathazari Madrassah or the "Boro Madrassah", is a Kawmi educational institution in Hathazari, Chittagong, Bangladesh.
Description
The second largest Islamic University of the Indian Subcontinent "Al-Jamiatul Ahlia Darul Uloom Muinul Islam" introduces the Islamic Education and Reformation movement in this region. It is a very long history. During the then British rule the education system, culture and social condition of this region were not favorable with the belief and aqeedah of the Muslim. To preserve the religious education and culture of the Muslim, to remove the "Shirk- Bid’ah" grown in their social life and to recover the Muslim nation from the aggression of foreign culture, the centre of traditional Islamic education "Darul Uloom Deoband" was established in Deoband, India, 1866CE.
For the same purpose, a few famous Ulema of the port-city Chittagong take a decision to establish "Al-Jamiatul Ahlia Darul Uloom Muinul Islam" according to the constitution of world famous Islamic religious education centre "Darul Uloom Deoband" to save the Muslim of East Bengal from the bondage of foreign tradition and "Shirk-Bid'ah". To apply this decision, by the order of Hakeemul Ummat Hazrat Maulana Ashraf Ali Thanwi (Rah) his favorite disciple and student Shaikul Islam Hazrat Maulana Habibullah (Rah) along with Hazrat Maulana abdul Wahed (Rah), Hazrat Maulana Sufi Azizur Rahman (Rah) and Hazrat Maulana Abdul Hamid (Rah) establish the Madrasah in 1310 Hijri (1896CE).
By the grace Ahhhah(swt), "Al-Jamiatul Ahlia Uloom Muinul Moinul Islam" has today reached at 115 years since its establishment by Shaikul Islam Hazrat Maulana Habibullah (Rah) in 1896CE. The Jamiah has still kept its struggle continuous for the sake of Muslin Ummah. Centering "Al-Jamiatul Ahlia Darul Ulum Moinul Islam" thousands of Madrasahs, Mosques, Maktabs and Prayer Houses are established. The spread of "Ilm-e-Wahi (Knowledge of Qur’an and Sunnah)" has occurred very much. Visibly, thousands of Ulema being produced from this institution are working hard for the spreading of Islam in both home and abroad.
.jpg)
তারিখঃ ১১-০৪-২০২১
ReplyDeleteআসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ, স্রধেয় আলেমগন
বিষয়ঃ দেশের বত্রমান পরিস্তিতি নিয়ে।
দেশের বত্রমান পরিস্তিতি এতই ভয়াবহ যে, দেশে আলেম, মুসলুমান বিরুধে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে, মসজিদ, মাদ্রাসা নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। দেশের সরকার তথা পুলিশ পোশাসন দেশের সাধারণ মানুষের উপর দিনদিন চরাউ হচ্ছে। মানুষকে গুম, হত্যা , সমাবেস-মিছিলে হামলা ও গুলি করছে। বত্রমান পরিস্তিতিতে মানুষের জানমালের কোন নিরাপত্তা নাই। দেশে জনগণের টাকা দিয়ে কেনা অস্ত্র দেশে জনগনের বিরুদ্ধে ব্যবহার হচ্ছে। তাই আমারা সরকারকে কোন ভ্যাট, ট্যাক্স, কর-খাজনা, দিতে চাইনা। সরকার নিজের টাকা দিয়ে পোসাশকে চালাক দেখি কত হিম্মত আছে। বত্রমান পরিস্তিতিতে দেখে আমি মনে করি দেশে জেহাদ ফরজ হয়ে গেছে, আর আমি মনেকরি একটা কাজ ফরজ হওয়ার পর সেই হুকুম পালন না করলে কবিরা গোনাহ হয়, আর এই কবিরা গোনাহ এর জন্য দেশে আজাব আসতে পারে। আর জদি মনে করেন যে জেহাদ করা এখনও ফরজ হয়নি তাহলে আন্তত আলেম ওলামদের হেপাজতের জন্য সুন্নত হিসাবে প্রতিরক্ষার ব্যবস্তা নেওয়া উচিত। প্রোয়জনে সুন্নত হিসাবে আন্তত তীর, ধনুক, বর্শা ,ঢাল, তরয়াল এর ব্যবস্তা নেয়া হোক। আমরা আলেমদেরকে কারাগারে আর দেখতে চাইনা। তৌহিদি জনতা আপনাদের ডাকে এখনও জেহাদে জেতে প্রস্তুত আছে। আমরা সুন্নত তরিকায় সাহাবী কেরামদের মত জেহাদে জেতে চাই সুধু মুখ দিয়ে আর খালি হাতে নয়। কারণ সুন্নত তরিকায় জেহাদ না হলে আল্লাহতায়ালার গায়বি সাহায্য আসবে না। আর যদি আপনারা সিদ্ধান নিতে দেরি করে ফেলেন তাহলে ততদিনে আমাদের ঈমান দুর্বল হয়ে জেতে পারে আর দুর্বল ঈমান নিয়ে জেহারে সরিক নাও হতে পারি কারণ এখন আমাদের ঈমান মসবুত আছে। দয়াকরে পরামশ/ইস্তেখারা করে জনাবেন। আল্লাহ ছাড়া কাঊকে ভয় করিনা আল্লাহ তায়ালাই জথেস্ট সাহায্যর জন্য