

হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীরা মাথায় জাতীয় পতাকা, কালেমা খচিত ও নাস্তিক-ব্লগারদের ফাঁসি চাই সংবলিত প্লাকার্ড নিয়ে সম্মেলনস্থলে হাজির হচ্ছেন।
দুপুর ১২টার মধ্যেই ডাকবাংলো চত্বরসহ আশপাশের সড়ক-মহাসড়কে মানুষের ঢল নামে। সকাল ১০টার মধ্যেই ভরে যায় সমাবেশ চত্বর। খণ্ড খণ্ড মিছিল সহকারে আরও মানুষ সমাবেশস্থলে আসতে থাকে। বেলা যতই বাড়তে ছিল, সমাবেশস্থলে জনসমাগম ততই বাড়ছিল।
সম্মেলনে লোকদের খাবার দেয়ার জন্য স্বতঃস্ফূর্তভাবে এগিয়ে আসেন খুলনার ব্যবসায়ী, চাকরিজীবী, বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন, গৃহিণী এমনকি দিনমজুররাও। অনেকেই কাজ বন্ধ করে সাধ্যমত খাদ্যসামগ্রী নিয়ে সমাবেশে যেতে দেখা যায়। খাবারের মধ্যে ছিল প্যাকেট বিরিয়ানি, তেহারি, চিড়া, মুড়ি, বিসু্কট, রুটি, কলা, খিরাই, শসা, তরমুজ, বাঙ্গি, বেলের শরবত, স্যালাইন ড্রামে করে মোড়ে মোড়ে খাওয়ানোর দৃশ্য চোখে পড়ার মতো।
ডাকবাংলো এলাকায় তরমুজ বিক্রেতা তরমুজ কাটতে দেখা যায় হাকিম নামের এক তরুণকে। তিনি জানান, সাধারণ মানুষ তরমুজ এনে দিচ্ছে আর আমি তা কেটে কেটে দিচ্ছি। সকাল থেকে দু’শতাধিক তরমুজ এখান থেকেই খাওয়ানো হয়েছে। এরই পাশে অপরজনকে দেখা যায় ড্রামে পানিতে লেবু ও চিনি মিশিয়ে শরবত খাওয়াচ্ছেন।
No comments:
Post a Comment