প্রধানমন্ত্রী জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে অকথ্য ভাষায় অশালীন কায়দায় অসত্য উচ্চারণ করে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে এই পদটিকে কলঙ্কিত করেছেন। তিনি তার বক্তব্যে বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত শাপলা চত্বরের গণহত্যার ঘটনায় দেড় লক্ষাধিক গোলাবারুদ ব্যবহারের হিসাবকে উড়িয়ে দিয়ে বলেছেন, ‘যদি এত গুলি খরচ করা হয় তাহলে তো মতিঝিলের ভবনগুলোতে গুলির চিহ্ন থাকতো। কয়েক হাজার মানুষ আহত হতো। সে দিনকার ঘটনা তো টিভিতে লাইভ প্রচার করা হয়েছে।’ আমরা মনে করি, প্রধানমন্ত্রীর এমন বক্তব্যে সরকারের দৈন্যদশা ফুটে উঠেছে।
সরকারঘেঁষা আচরণের দায়ে বিশ্বমিডিয়ার কাছে নিন্দিত বাংলাদেশের সংবাদপত্র ও মিডিয়াগুলোতে যে তথ্য ও চিত্র প্রকাশিত হয়েছে তাও প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যকে উপহাস করে। সেখানেও গণহত্যা এবং আওয়ামী তাণ্ডবের চিত্র জনগণ প্রত্যক্ষ করেছে। বাংলাদেশের প্রশিক্ষিত যৌথবাহিনী এতো আনাড়ি হাতে গুলি চালায়নি যে, জিকিররত হেফাজতকর্মীদের পরিবর্তে তা আশপাশের ভবনে গিয়ে আঘাত করবে। সেদিনের গুলির লক্ষ্যবস্তুই ছিল শুধু হেফাজতকর্মীরা। চারদিক থেকে ঘিরে তাদের ওপর জঘন্য কায়দায় গুলি চালানো হয়েছে।
নূর হোসাইন কাসেমী
হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ
ঢাকা মহানগর
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
ঘোষনাঃ ৫ই মে' এর যে কোন দৃশ্য আপনার মোবাইল ফোন বা ক্যামেরায় ধারন করা কোন ছবি বা ভিডিও যদি থাকে তা নিজ দ্বায়িত্বে অনলাইন এ্যাক্টিভিটিস নেটওয়ার্কের কাছে প্রেরন করুন অথবা আমাদের ইমেইল করুন-
hifazatheislam@gmail.com
আপনার পাঠানো যে কোন তথ্য করতে পারে সত্যকে প্রস্ফুটিত।
hifazatheislam@gmail.com
আপনার পাঠানো যে কোন তথ্য করতে পারে সত্যকে প্রস্ফুটিত।
No comments:
Post a Comment