অন্তত ৫শতাধিক অথবা তার বেশি নিরীহ মুসল্লীকে হত্যা করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত ৪৩১জনের মৃত্যু নিশ্চিত হয়েছে। এছাড়া ভিবন্ন মাদ্রাসা থেকে আগত আলেম ও ছাত্রদের অসংখ্য পরিমান নিখোজ রয়েছেন। আজ রাতে ১৩ দফা দাবির বাস্তবায়নে মতিঝিলে অবস্থান কালে এ ঘটনা ঘটে। এর আগেও গতকাল রবিবার দিন থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত পল্টনে পুলিশ ও আওয়ামীলীগের সাথে সংঘর্ষে শহীদ হয়েছেন কমপক্ষে ১৬ জন।
রাত ১২টা থেকেই বিভিন্ন পয়েন্টে পুলিশ, র্যাব ও বিজিবি ঘিরে রাখে মতিঝিলকে। টানটান অবস্থা বিরাজ করতে থাকে পুরো ঢাকা শহরেই। রাত ১টার পর পুলিশ এগোতে থাকে। যেকোন সময়ই অভিযান শুরু করার আভাস দেয় যৌথ বাহিনী। তখন মতিঝিলের আন্দোলনকারী হেফাজতের ক্লান্ত বেশীরভাগ মানুষই ঘুমিয়ে পড়েছে। ঠিক তখনি রাত আড়াইটায় যৌথ বাহিনী তাদের আতর্কিত হামলা শুরু করে।
শহীদদের মধ্যে আমাদের প্রান প্রিয় নেতা জুনাইদ আল হাবিবও রয়েছেন।
ছবি গভির রাতে পুলিশ, র্যাব এবং বিজিবি এর আক্রামনঃ
.jpg)
.jpg)
অভিযানে যৌথ বাহিনী ব্যাবহার করে কাঁদানে গ্যাস, গুলি ও গ্রেনেড। কাঁদানে দিগ্বিদিক ছুটতে থাকা হেফাজতের ঘুমে প্রায় অচেতন মুসল্লিরা এলোপাতাড়ি গুলিতে পড়ে থাকতে ছিল রাস্তায়। অপারেশনের পর দেখা গেছে অগনিত লাশ রাস্তায় পড়ে ছিল। কেউবা এখনো প্রাণ যায় যায় অবস্থা। লাশগুলি পুলিশ টেনে হেচরে গাড়ীতে করে নিয়ে যেতে দেখা গেছে।
রবিবার রাতে বাংলাদেশের ইতিহাসে আরো একটি গণহত্যা চালানো হলো। এরাতে বিদ্যুত আর বিভিন্ন মিডিয়া বন্ধ করে দিয়ে সরকারের যৌথ বাহিনী ইতিহাসের ন্যাক্কারজনক গণহত্যা চালিয়েছে। এতে অন্তত আমাদের ৫শতাধিক নেতাকর্মী নিহত হয়েছে। যৌথ বাহিনী '৫২ আর '৭১ এর মতো লাশ গুম করা শুরু করেছে। তবে বিজয় ঘনিয়ে আসছে।
আসছি আমরা বিস্তারিত নিয়ে

.jpg)
.jpg)
.jpg)
.jpg)
.jpg)

.jpg)
.jpg)
.jpg)
.jpg)
.jpg)
.jpg)
.jpg)
.jpg)
.jpg)
.jpg)
.jpg)
.jpg)
.jpg)
.jpg)
.jpg)
.jpg)
.jpg)
.jpg)
.jpg)
.jpg)
.jpg)
.jpg)
.jpg)
.jpg)
.jpg)

.jpg)
.jpg)
.jpg)
.jpg)
No comments:
Post a Comment